আমাদের অধিকার কেউ হরণ করে নিয়ে যেতে পারবেনা, আমাদের সচেতন হতেই হবে।আমরা হাওয়াই ভেসে আসিনি! টেকনাফ আমাদের শহর, এখানেই আমাদের জন্ম। টেকনাফের প্রতিটি মহল্লা, ওয়ার্ড, ইউনিয়নে অধিকার বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করা হবে। অনেক ছাড় দিয়েছি আর না, রোহিঙ্গা আসার ৩ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের কথা কেউ ভাবেনি। আমরাই ভূক্তভোগী, আমাদের অধিকার আমাদের-ই আদায় করে নিতে হবে, আমাদের দাবী কোটা ভিত্তিক স্থানীয়দের ৮০% অগ্রাধিকার দিতে হবে বিভিন্ন এনজিওর চাকরিতে। আমাদের এলাকায় আমাদের বুকে পা রেখে দূর দূরান্ত থেকে এসে চাকরি করে যাচ্ছে,কিন্তু চাকরি করছে রোহিঙ্গারা, আর আমরা বসে বসে আঙুল চুষবো??
তা কখনো হতে পারেনা,অনেক ছাড় দিয়েছি আর না। স্থানীয়দের জন্য বরাদ্দকৃত ৩০% সুযোগ সুবিধা কার পকেটে যাচ্ছে কোথায় যাচ্ছে তারও একটা জবাবদিহিতা চাই।
অন্যথায় কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলা হবে এবার।
ঘরে বসে থাকার সময় এখন নেই, প্রতিটি পরিবারের শিক্ষিত উপযুক্ত ছেলেদের চাকরী নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।
জেগে উঠুন স্থানীয় শিক্ষিত মহল, সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধিরা জেগে উঠুন, এবার দল মত নির্বিশেষে জাগতে হবে
এলাকার মানুষের স্বার্থে জেগে উঠুন।
আমাদের গর্জন হুকার,
আদায় করবে অধিকার।