ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ- টেকনাফ উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ- সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা জনাব মাওলানা আব্দুল খালেক নিজামী এক বিবৃতিতে বলেন-
গতকাল ১০ ফেব্রুয়ারী নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের এক মাহফিলে লক্ষীপুর বটতলী মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস ও সহকারী নাযেমে তা’লীমাত, মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স এর কৃতিসন্তান, প্রিয় মুফতী ইউনুস আহমাদকে পুলিশ মঞ্চ থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায় ৷
যতটুকু জেনেছি, তিনি বয়ানের এক পর্যায়ে “এ দেশের কুরআনের হাফেজরা বিশ্ব দরবার থেকে কত বড় বড় সম্মান নিয়ে আসে, অথচ তাদের জন্য কোন অর্থ বরাদ্দ নেই” এ কথা বলার পরই পুলিশ ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীরা স্টেজে এসে বয়ানরত অবস্থা থেকে মুফতী ইউনুসকে উঠিয়ে নেয় ৷ সেখান থেকে স্থানীয় মেয়র কাদের মির্জার বাড়ীতে নেয়ার পর বর্তমানে থানায় আটকে রাখা হয়েছে ৷
তার বক্তব্য কোন ক্রমেই সরকার বিরোধী ছিল না ৷ একজন আলেমেদ্বীন কি আফসোস করে দ্বীনি শীথিলতা প্রদর্শনে হতাশা প্রকাশ করতে পারবে না ?
সে মাহফিলে উস্তাযে মুহতারাম আল্লামা মুফতী দিলাওয়ার হোসাইন দা:বা: এর প্রধান মেহমান হিসাবে নসীহত পেশ করার কথা ছিল ৷
মাহফিল বন্ধ করে, বক্তা গ্রেফতার করে, আয়োজকদের হয়রানী করা হচ্ছে ৷
আমরা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।
অবিলম্বে মুফতি ইউনুস আহমেদ কে মুক্তি দিতে হবে।
বার্তা প্রেরক :
মাওলানা আব্দুল খালেক নিজামী
সিনিয়র সহ-সভাপতি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
টেকনাফ উপজেলা শাখা।