সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৩:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
উপকারভোগীদের কৃষি উপকরণ বিতরণ করলেন এনজিও সংস্থা “মুক্তি “ পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিবন্ধীকে ব্যাপক মারধরের অভিযোগ! দেশে ৪ কোটি মানুষের চলছে দুর্দিন,ঋণ করেই চলছে ৭৪ভাগ পরিবার কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে হাজী সেলিমের ১৩বছরের কারাদণ্ড |বাংলাদেশ দিগন্ত

বিডি দিগন্ত ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৫৫৮ বার পঠিত

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিচারিক আদালতের দেয়া ১৩ বছর কারাদ-ের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী মোহাম্মদ সেলিমের আপিলের ওপর হাইকোর্টে পুনঃশুনানি শুরু হয়েছে। রোববার বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্টে শুনানি শুরু হয়। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান, হাজী সেলিমের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে রয়েছেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল তামান্না ফেরদৌস। পরে খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, হাজী মোহাম্মদ সেলিমের আপিলের ওপর হাইকোর্টে পুনঃশুনানি শুরু হয়েছে।

 

শুনানিতে মামলার এফআইআর উপস্থাপন করেছি।
নথি থেকে জানা যায়, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলাটি দায়ের করে। এ মামলায় ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ এপ্রিল তাকে ১৩ বছরের কারাদ- দেন বিচারিক আদালত।

২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে তার সাজা বাতিল করেন। পরবর্তীতে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় হাইকোর্টে শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। পরবর্তীতে চলতি বছরের ৯ নভেম্বর দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানিয়েছিলেন, ৮ নভেম্বর তিনি দুদক থেকে এ মামলা পরিচালনার জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন। পরদিন ৯ নভেম্বর মামলাটি শুনানির জন্য কার্যতালিকাভুক্ত করতে তিনি আদালতে আবেদন (মেনশন) করেন। এরপর আপিলটি কার্যতালিকাভুক্ত হওয়ার পর ১১ নভেম্বর নথি তলব করেন হাইকোর্ট।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!