বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ১১:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উপকারভোগীদের কৃষি উপকরণ বিতরণ করলেন এনজিও সংস্থা “মুক্তি “ পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিবন্ধীকে ব্যাপক মারধরের অভিযোগ! দেশে ৪ কোটি মানুষের চলছে দুর্দিন,ঋণ করেই চলছে ৭৪ভাগ পরিবার কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ

একটি সরকারী ঘর পেলেই মাথা গুজার ঠাই পাবেন ৮০ বছরের বৃদ্ধা |বাংলাদেশ দিগন্ত

ইমাম হোসেন হিমেল:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০
  • ৫৪৬ বার পঠিত

কলাপাড়ার মহিপুর ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড উত্তর মনসাতলী মোঃ চাঁন মিয়া হাওলাদার বয়স ৮০ পিতা মোঃ আব্দুল মজিদ হাওলাদার, স্ত্রী মোসাঃ আমেনা বয়স ৬৫, তিন মেয়ে মোসাঃ পিয়ারা, মোসাঃ কোহিনুর মোসাঃ গোলেনুর,সন্তানেরা সবাই বিবাহিত, স্বামী সন্তান নিয়ে আলাদা জীবন যাপন করছেন

ভাঙ্গা ঘরে ৩০ বছর যাবত মানবেতর জিবন যাপন করছেন তারা। মোসাঃ আমেনা বেগম বলেন, আমার বাহিরে কোন যায়গা জমি নেই স্বামী অসুস্থ আমার ঘর নেই এই বর্ষাতে খুব কষ্ট করেছি। এখন শীত শুরু হয়েছে শারারাত নিশিরের পানি টুকটুক করে গায়ে পড়ে কাঁথা গরম হয়না শারারাতে। এই ভাঙ্গা ঘরে অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে কোন রকম বেঁছে আছি এখন আর পাড়ছি না বয়স হয়ে গেছে আমাদের। আমার স্বামীর বয়স ৮০ বছর বিভিন্ন রোগে অক্রান্ত চিৎকিসার টাকা নেই। আমার স্বামী এখনো কাজ খুঁজে বেড়ায়,বয়স বেশি কাজ করতে পাড়েনা তাই কেউ কাজ দেয়না। আমি নিজেও কথা বলতে পাড়িনা খুব অসুস্থ আমাদের এখন সরকারী সহযোগীতা খুব ধরকার না খেয়ে থাকতে হয় আমাদের।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১ শতাংশ যায়গায় মধ্যো ছোট একটা দুইচালা ভাঙ্গা ঘরে বসবাস করে আসছেন, অামেনা বেগম উঠানোর কোণে ছাউনি ছারা একটা পাকেঁর ঘর দুটো মাঁটির চুলো দু,চারটা হাড়ি পাতিল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে চারদিকে। ঘরের বিতারে ডুকলে দেখা যায় উপরের ছাউনির ফাঁক দেখে সূর্যের আলো এসে পড়েছে মেঝেতে এলোমেলো ঘর ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে এদিকে ওদিকে দুটো থাল কিছু পাতিল রাখা আছে মেঝেতে। পাশেই ছোট একটা চৌকিঁ সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যায় দুটো বালিশ দুটো ছেরাঁ কাঁথা আশপাশে পূরানো বস্র হয়তবা বয়সের ভারেই এমন আগোছালো ঘর। খুঁজে দেখা যায় টুকটাক কিছু বাজার আছে হয়তবা চার পাঁচদিন খেতে পাড়বে এর পড়ে হয়ত শেষ হয়ে যাবে খাবার। জিবিকার তাগিদে দিনরাত ছুটে চলে মোঃ চাঁন মিয়া কিন্তু কাজ জোটেনা তার।

মোঃ চাঁন মিয়া বলেন,
একটা সরকারি ঘর আশা করছি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আমাকে একটা ঘর দরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!