আগামী বারে রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যুবদের চোখের স্বপ্ন চেয়ারম্যান প্রার্থী হচ্ছেন বিশিষ্ট দানবীর ও সমাজ সেবক জনাব শফিকুল আকবর হেলাল । তাঁর প্রার্থী হওয়ার খবরে কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের মাঝে আনন্দ ও স্বস্তি বিরাজ করছে। কেননা তার মতো যোগ্য মানুষ চেয়ারম্যান হলে কচ্ছপিয়াবাসী গ্রাম্য বিচার ব্যবস্থা উন্নতি, ন্যায় বিচার নিশ্চিতকরণ এবং দুস্থ ও অসহায় মানুষের জীবনের পরিবর্তন হবে। তাই শফিকুল আকবর হেলালই আগামীর নির্বাচনে কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের যোগ্য চেয়ারম্যান প্রার্থী বলছেন সাধারণ মানুষ।
জানা গেছে, শফিকুল আকবর হেলাল রামু উপজেলার পূর্বাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী ও সর্ববৃহৎ মিঞাজী পরিবারে একজন সন্তান ও মিঞাজী ফাউন্ডেশনের সভাপতি। তিনি ছাত্রজীবন থেকে সেচ্ছাসেবক হিসাবে জণগণের পাশে মিশে আছেন। সৎভাবে তিনি গর্জনিয়া বাজার সিরাজীয়া মিঞাজী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ পরিচালকের আসনে বসেছেন। পাশপাশি সমাজ সেবায় সব সময় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। তিনি নিজের চাকরির বেতন থেকে অর্থ দিয়ে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষকে সহযোগিতা, এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন, বিভিন্ন দুর্যোগে সাধারণ মানুষকে সহযোগিতা এবং মানুষের অভিযোগ ও বিচার-সালিশ মীমাংস করেছেন। ন্যায় পরায়ণতার সাথে বিচার কার্য করে তিনি বেশ সুনাম অর্জন করেছেন।
কচ্ছপিয়াবাসীর সাধারণ লোকজন বলছেন, শফিকুল আকবর হেলাল সব দিক দিয়ে দক্ষ, যোগ্য মানুষ। ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবায় অবদান রাখায় সবার কাছে পরিচিত মুখ। তার সামগ্রিক যোগ্যতার সমান কচ্ছপিয়া ইউনিয়নে বর্তমানে অন্যকোনো প্রার্থী নেই এবং মিঞাজী পরিবারই একমাত্র আমাদের মূল্য দিবে। তাই শফিকুল আকবর হেলাল চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার জন্য সাধারণ লোকজন তাকে অনুরোধ করেছেন। মানুষের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ধরতে গেলে তাকে অনেকটা জোর করে প্রার্থী করছে সাধারণ লোকজন।
কচ্ছপিয়া সাধারণ মানুষ এই প্রতিবেদককে বলেন, বর্তমান সময়ে চেয়ারম্যানদের অনেক উন্নয়ন করার নামে সাধারণ মানুষের বরাদ্দকৃত যে কোন জিনিস সজনপ্রীতি করে বলে হাজারো অভিযোগ ওঠেছে । কিন্তুু শফিকুল আকবর হেলাল একজন সৎ বিশ্বস্ত মানুষ । তার টাকার কোনো অভাব না থাকায় তিনি সরকারি কোনো রকম বরাদ্দ মেরে খাবে না সেটা নিশ্চিত। সেই ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতেও তিনি কোনো পক্ষপাত বা অন্যায় আচরণ করবেন না। তাই তাকেই আমরা প্রার্থী হিসেবে চাই এবং তিনি বিজয়ী হবে ইনশাল্লাহ।