উপজেলার সিএনজি ড্রাইভার আমিনুল হক। উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নে ৩নং ওয়ার্ডের মরহুম ফজলুল হক ড্রাইভরের ছেলে কালোজগতের সম্রাট।
সিনএজি চালানোর আড়ালে ইয়াবা পাচার করে বর্তমানে অডেল সম্পদ এবং বিলাসবহুল বাড়ির মালিক সে। নিজের সিএনজি ব্যবহার করে আপন ৩ ভাইয়ের সিন্ডিকেটে মায়ানমার বর্ডার থেকে ইয়াবা কক্সবাজারে আনাই তাদের কাজ।আপন ৩ ভাই ড্রাইভার। গাড়ি বদল করে করে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে তারা ইয়াবা পাচার করে আসছে বছর বছর ধরে।
তাদের বিরুদ্বে তথ্য পেয়ে জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি কর্তৃক উক্ত আমিনুল হক এর নিকট থেকে ঘটনার সত্যতা ও অডেল সম্পদ এবং বিলাসবহুল বাড়ি এবং তার আয়ের উৎসের বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিককে দেখে নেবে বলে সরাসরি হুমকি প্রদান করে। ঘটনার ২ দিন পর অদ্য রোজ রবিবার দিবাগত রাতে ১৪/০৬/২০২০ ইং উক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও তার আপন তিন ভাই ইয়াবা ব্যবসায়ী শাহাব উদ্দিন ও সাকু যোগসাজশে রাতের আঁধারে সাংবাদিক এর বসত বাড়িতে প্রবেশ করে প্রায় শতাধীক পেঁপে গাছ ও সুপারি গাছ কর্তন করে ফেলে।প্রায় শতাধীক গাছের কাঁন্না দেখে এই বর্বর কাজের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে গ্রামের সচেতন মানুষ।
হৃদয় বিধারক এই ঘটনা ও কর্তন করা গাছ গুলো দেখে যে কারো বিবেক নাড়া দেই। যে গাছ পরিবেশকে রক্ষা করে মানুষ বাচার জন্য অক্সিজেন সরবরাহ করে সেই গাছ এখন ইয়াবা ব্যবসায়ীর হাতে বলি হলো।
ইয়াবা ব্যবসায়ীর অডেল সম্পদ, বিলাসবহুল বাড়ি ইত্যাদি দেখার পর আয়ের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে যদি ১৫০ গাছ বলি দিতে হয় এবং সাংবাদিক এর জীবন হুমখির মুখে পড়ে তাহলে সাংবাদিকতা নামক এই মহান পেশাটি ক্রমশই হুমখির মুখে পতিত হবে। উক্ত ঘটনায় সাংবাদিক মহলেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উক্ত ঘঠনার সরজমিনের একটি ভিডিও ভুক্তভোগী সাংবাদিক এর নিজ পেইজবুক আইডি Mohammed Yakin হতে লাইভে সরাসরি প্রচার করেন। তিনি লাইভে বলেন যে, যে কোন সময় ঐ ইয়াবা সিন্ডিকেটের হাতে উক্ত সাংবাদিক খুন হতে পারে ।উক্ত ইয়াবা কারবারীদের হাত অনেক উপরে। অশিক্ষিত এবং হিংস্র এই ইয়াবা কারবারীরা মুখে কথা না বলে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে মানুষের সাথে কথা বলে।
উক্ত বিষয়ে জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি ভুক্তভোগী মোহাম্মদ ইয়াকিন উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের নিকট ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেন।