একুশে পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত হওয়া বাঁশখালীতে একুশে পত্রিকার বাঁশখালী প্রতিনিধি বেলাল উদ্দিন কে এক জন চেয়ারম্যানের অনুগতরা তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, ভূমিদস্যুতাসহ একাধিক মামলার আসামী সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা মুলত মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং মানহানিকর।
প্রতীকী ছবি।
গত ২ আগষ্ট ২০২০ ইং তারিখে দৈনিক একুশে পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত হওয়া একুশে পত্রিকার বাঁশখালী প্রতিনিধি বেলালকে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর,ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, ভূমিদস্যুতাসহ একাধিক মামলার আসামী সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা মুলত মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং মানহানিকর।
আমি নিম্ম স্বাক্ষর কারী হারুনুর রশিদ, ছনুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। উক্ত প্রকাশিত সংবাদে বলা আমার কোন অনুগত একুশে পত্রিকার
বাঁশখালী প্রতিনিধি কে তুলে আনে নাই।
উক্ত ঘটনাটি আমার ইমেজ নষ্ট করার উদ্দেশ্যে আমার কোনো প্রতিপক্ষ এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এবং সংবাদে উল্লেখিত মামলা গুলো ও মিথ্যা বানোয়াট ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র প্রমানিত হওয়ায় প্রায় সবকটি মামলায় বেকসুর খালাস দেয় মাননীয় আদালত।
উক্ত দৈনিক একুশে পত্রিকার অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর।
আমি তাহার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
ভবিষ্যতে না জেনে মিথ্যা,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার না করার জন্য অনুরোধ করছি। ভবিষৎে এ ধরনের সংবাদ প্রচার করিলে তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০৯ এর ধারা অনুযায়ী আমি মামলা করিতে বাধ্য থাকিব।
প্রতিবাদ কারী
হারুনুর রশিদ
চেয়ারম্যান
১২(ক) ছনুয়া ইউনিয়ন পরিষদ,বাঁশখালী ,চট্টগ্রাম ।