শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ১২:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ “মুক্তি” কক্সবাজার কর্তৃক উপকারভোগীদের মাঝে কৃষি উপকরণ ও নগদ টাকা বিতরণ “বাংলাদেশ সমতা ঐক্য পরিষদ’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী শাখার তৃতীয় মেয়াদে কমিটি গঠিত “মানবাধিকার দিবস” উপলক্ষে টেকনাফে কোস্ট ফাউন্ডেশনের সেমিনার

ছাত্র পরিচয়ের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা জমজমাট,প্রিন্স স্টাইলে জীবনযাপন |বাংলাদেশ দিগন্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক:a/s
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০
  • ৪৯২ বার পঠিত

কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভা উপজেলা এলাকার কে কে পাড়ার আব্দুর রহিম এর পুত্র সালমান (১৯) ইয়াবা ব্যবসা জমজমাট। বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ছাত্রত্ব হওয়ার সুযোগে মরণনেশা ইয়াবার ব্যবসাকে কাজে লাগায় সালমান। টাকার লোভে মরণ নেশা ইয়াবা ব্যবসার মতো জঘন্য অপরাধে লিপ্ত হচ্ছেন অনেকে। এজন্য তিনি গড়ে তুলেছেন একটি জমজমাট সিন্ডিকেট। সালমান হোটেল রেডিসেন ব্লু তে
অবস্থান করার ফলে সালমান ও তার সিন্ডিকেট দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। নাম অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের অধ্যায়নরত ১ছাত্র জানান সালমানের দৈনিক খরচ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার মতো। শুধু তাই নয় তার জীবন যাপন রাজপুত্র স্টাইলে। সালমান রেডিসন ব্লু মত ফাইভ স্টার হোটেলে নিয়মিত আড্ডা নাস্তা পূর্তিও চুল কাটেন সালমান। শুধু তাই নয় বিশাল দামি গাড়ি নিয়ে চলাফেরা করেন। দামি দামি মদের বারে নেশা করেন। বিদেশি মদ নিয়েমিত নেশা করেন। চট্টগ্রামে ফ্ল্যাট কিনেছেন। সালমান টেকনাফের সন্তান হওয়ার সুযোগে, চট্টগ্রামে ইয়াবার চাহিদা থাকায় টেকনাফ থেকে ইয়াবা নিয়ে চট্টগ্রামে বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যান। এ ইয়াবার মতো মরণনেশায় টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান সালমান তাঁর সিন্ডিকেট।

উল্লেখ্য, অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়ার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযান কিছুটা হল বন্ধ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তিনি চট্টগ্রামের ইয়াবার চালানকে মজুদ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সালমান।

এ বিষয়ে টেকনাফ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ইন্সপেক্টর দেওয়ান মোহাম্মদ জিল্লু রহমান জানা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে একটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে সালমানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে, সালমানের কল রিসিভ না করায় বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!