বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ “মুক্তি” কক্সবাজার কর্তৃক উপকারভোগীদের মাঝে কৃষি উপকরণ ও নগদ টাকা বিতরণ “বাংলাদেশ সমতা ঐক্য পরিষদ’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী শাখার তৃতীয় মেয়াদে কমিটি গঠিত “মানবাধিকার দিবস” উপলক্ষে টেকনাফে কোস্ট ফাউন্ডেশনের সেমিনার রামুতে সূর্যের হাসি যুব সংঘ ও প্রবাসী ফোরামের উদ্যোগে এসএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা মুক্তি” কক্সবাজার কর্তৃক টেকনাফে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত

জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতি করছে নির্বাচন কমিশনের অসাধু কর্মকর্তারা |বাংলাদেশ দিগন্ত

দৈনিক:মানবকন্ঠ
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৫৭২ বার পঠিত

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েছে নির্বাচন কমিশনের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরা দেশব্যাপী গড়ে তুলেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঘাপটি মেরে থাকা এ চক্রের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে এনআইডি জালিয়াতি করে অন্যের সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি জালিয়াতির ঘটনা সামনে আসায় সমালোচনার মধ্যে পড়েছে ইসি। এই পরিস্থিতিতে এনআইডি ও ভোটার নিবন্ধনে জালিয়াতি বন্ধে মাঠ পর্যায়ে কড়া বার্তা দিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি এনআইডি সংক্রান্ত দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে পারলে পুরস্কারের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন, ‘জালিয়াত চক্রের সঙ্গে যারাই জড়িত তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। প্রতিটি ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম রোধে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিটি ঘটনায় দুটি করে তদন্ত কমিটি করা হচ্ছে।’ এনআইডি অনুবিভাগ ও ইসির কর্মকর্তারা জানান, ইসির অস্থায়ী চাকরিজীবীরা বেশি জড়িয়ে পড়ছেন এই অনিয়মে। একটি প্রকল্পের পর বিকল্প আরেকটি কর্মসংস্থান না পাওয়া, অনিশ্চিত জীবন, সংসার খরচ ও পরিবারের সদস্যদের ভরপোষণসহ নানা চিন্তায় অনিয়মে সম্পৃক্ত হচ্ছেন তারা। গত আট বছরে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকায় এমন ৩৯ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। দেশের ১০ কোটি ৯৮ লাখ নাগরিকের তথ্য সংরক্ষিত আছে যেখানে, নানা অনিয়মের কারণে সেই এনআইডি সার্ভারের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ছবিসহ ভোটার তালিকা কার্যক্রম ২০০৭ সালে শুরু হলেও স্মার্টকার্ড প্রকল্প (২০১২ সাল) হাতে নেওয়ার আগ পর্যন্ত দুর্নীতির তেমন কোনো খবর ছিল না। এনআইডি সংক্রান্ত প্রকল্পে ১ হাজার ৩৫৩ জন কর্মী বর্তমানে কর্মরত। বলা হচ্ছে, ইসির কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ সুরক্ষিত। উপজেলা পর্যায়েও সার্ভারে ৫ স্তরের নিরাপত্তা সিস্টেম চালু রয়েছে। কিন্তু এত পদক্ষেপ এবং বিভিন্ন সময়ে ইসির কড়া বার্তা সত্ত্বেও তাদের অনিয়মের পথ থেকে ফেরানো যাচ্ছে না। এজন্য এনআইডি জালিয়াত চক্রকে থামাতে সারা দেশে শুদ্ধি অভিযান শুরু করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!