বুধবার, ৩১ মে ২০২৩, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উপকারভোগীদের কৃষি উপকরণ বিতরণ করলেন এনজিও সংস্থা “মুক্তি “ পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিবন্ধীকে ব্যাপক মারধরের অভিযোগ! দেশে ৪ কোটি মানুষের চলছে দুর্দিন,ঋণ করেই চলছে ৭৪ভাগ পরিবার কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ

টেকনাফের সামাজিক বনায়নে ভূমি দস্যুদের জবর দখল দিন দিন বৃদ্দি পাচ্ছে | বাংলাদেশ দিগন্ত

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ৫৪১ বার পঠিত

টেকনাফ থানার মধ্যহ্নীলা বন বিটের আওতাধীন কানজর পাড়ার প্রায় সামাজিক বনাঞ্চল বনদস্যুদের দখলে রয়েছে বলে জানা গেছে। জানা যায়,কানজর পাড়ায় সামাজিক বনায়নের ২০ হেক্টর ভূমিতে ৫০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম ২০১৭-১৮সনে ২য় আবর্তে বাগান সৃজনের উদ্দেশ্যে চারা গাছ রুপন করেছে।২০০৫ সনে বনায়নের এরিয়ার ভিতরে স্থানীয় আব্দুস শুক্কুরের পুত্র জানে আলম ভিলেজারী নাম ভাঙ্গিয়ে মাত্র এক দেড় একর ধান্য জমিতে অতর্কিতে ঢুকিয়ে পড়ে।এনিয়ে তৎকালীন চারা গাছ রোপনকারী সদস্যদের তার সাথে অনেক ঝগড়াঝাঁটি হয়েছে বলেও জানিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে জানে আলম ২০০৩-৪ সনের বনায়নের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছিল। ঐ সময়ের সদস্যরা জানে আলমের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়াই মামলা সহ বিভিন্ন পদেক্ষেপ গ্রহণ করেছিল।সম্প্রতি ঐ ব্যক্তি ২০১৭-১৮ সনে বনায়নের ভূমি জবর দখলের উদ্দেশ্যে একি কায়দায় রাতের অন্ধকারে সদস্যদের অজ্ঞাত সারে প্রায় ৫/৬হাজার রুপিত চারা কেটে ফেলে,এবং ৭/৮একর জায়গা চারা মুক্ত করেছে। এই ব্যাপারে বন বিভাগের স্থানীয় বিট কর্মকর্তা এবং রেঞ্জ কর্মকর্তাদেরকে তথ্য প্রমাণসহ অবহিত করা সত্যেও কোনরকম কার্যকরী পদক্ষেপ নিচ্ছে না। যার কারণে সদস্যরা সামাজিক বনায়নের প্রতি উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে, উঠতি সুন্দর বনায়নটা উজাড় হয়ে যাবে বলে সচেতন মানুষের ধারণা। ইতোপূর্বেও পার্শবর্তী ২০০৫-৬ এবং ৭-৮সনের দুইটি বনায়ন কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় উজাড় হয়ে গেল। এতে সরকারের এবং উপকার ভোগীদের লাখ লাখ টাকা ক্ষতি সাধন হয়ে গিয়েছে। এর জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দায়ী বলে মন্তব্য করেন,উপকার ভোগীরা। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে,উপকার ভোগী সদস্যরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!