বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৯:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ “মুক্তি” কক্সবাজার কর্তৃক উপকারভোগীদের মাঝে কৃষি উপকরণ ও নগদ টাকা বিতরণ “বাংলাদেশ সমতা ঐক্য পরিষদ’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী শাখার তৃতীয় মেয়াদে কমিটি গঠিত “মানবাধিকার দিবস” উপলক্ষে টেকনাফে কোস্ট ফাউন্ডেশনের সেমিনার

টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউপির খারাংখালীর নিরীহ আব্দুল জলিল কে ওসি প্রদীপ ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করার অভিযোগ,অসংখ্য খুন, লুটপাট | বাংলাদেশ দিগন্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৭ আগস্ট, ২০২০
  • ৫২৮৮ বার পঠিত

বন্দুকযুদ্ধের নামে ভয়ঙ্কর ক্রসফায়ারে মানুষ খুন সম্পদ, লুটপাট সহ কোটি কোটি টাকার ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ।পুলিশের গুলিতে সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) সিনহা মো.
রাশেদ খান নিহত হওয়ার ঘটনায় করা হত্যা মামলায় টেকনাফ থানার অফিসার
ইন্চার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশসহ ৭ আসামিকে ১০ দিন করে রিমান্ড চেয়েছে
র‌্যাব। ওসি প্রদীপ কুমার দাসসহ অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের তিন জনের সাত
দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে কক্সবাজার আদালত। বাকি অভিযুক্তদের কারাগারে
পাঠানোর নির্দেশ দেন। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার
দাস, বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ লিয়াকত আলী এবং এস আই নন্দলাল
রক্ষিতকে সাতদিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে। বাকি চারজন আসামীকে জেলগেটে
জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার আদালতে
র‌্যাব এই আবেদন করেছেন। সিনহা রাশেদের বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস
গতকাল বুধবার কক্সবাজার আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত ওই দিনই
মামলাটি টেকনাফ থানায় এজাহারভুক্ত করার নির্দেশ দেন এবং মামলাটি র‌্যাবকে
তদন্ত করতে ও নির্দেশ দেন। মামলায় পুলিশের ৯ সদস্যকে আসামি করা হয়।গতকাল র‌্যাব রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করার আগে সাত আসামি কক্সবাজার আদালতে
আত্মসমর্পণ করেন। র‌্যাব-১৫ এর সিইও উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ জানায়,
তাঁরা ৭ আসামির প্রত্যেককে ১০ দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেছেন। জানা যায়, কক্সবাজারের টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর পুলিশ তল্লাশী চৌকিতে গত ৩১ জুলাই রাতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত
মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান (৩৬)। এ ঘটনার বিচার চেয়ে গত বুধবার কক্সবাজার
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন নিহত ব্যক্তির বড়
বোন শারমিন। আদালতের বিচারক তামান্না ফারাহ মামলাটি গ্রহণ করেন। তিনি
এজাহারটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে সাত দিনের মধ্যে আদালতকে অবহিত করতে
টেকনাফ থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। পাশাপাশি মামলাটি তদন্ত করে আদালতকে
জানানোর জন্য র‌্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের অধিনায়ককে দায়িত্ব দেওয়া
হয়েছে।এদিকে টেকনাফ থানার বিতর্কিত ওসি প্রদীপ কুমার আদালতে আদালতে আত্মসমর্পণ
অতঃপর কারাগারে যেতে না যেতেই তার নানা কু কর্মের ফিরিস্তি আসতে শুরু
করেছে। খুনের মামলায় আটক টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশের ঘুষবাণিজ্য
ও লুটপাটের হাতিয়ার ছিল কথিত বন্দুকযুদ্ধের নামে ক্রসফায়ার। ক্ষতিগ্রস্ত
মানুষের মামলার প্রস্তুতি!
টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউপির খারাংখালীর নিরীহ আব্দুল জলিল কে
ওসি প্রদীপ ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। টেকনাফ
উপজেলার হোয়াইক্যং ইউপির খারাংখালীর নিরীহ আব্দুল জলিল কে ওসি প্রদীপ
ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করেছে বলে দাবী করেছেন তার আপন বড় ভাই মোঃ
রশিদ। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী বাংলাদেশকে মাদক মুক্ত করার ঘোষণা দেয়ার
ঘটনাকে পুজি করে টেকনাফ থানার অফিসার্স ইনচার্জ মাদক কারবারীদের দমনের
অজুহাতে বন্দুক যুদ্ধের নামে শত শত নিরীহ মানুষ কে হত্যা করেছে বলে দাবী
করেন টেকনাফের বিভিন্ন পেশাজীবি ও সুশীল সমাজ। ঠিক একই  কায়দায় গেল ৭ ই
জুলাই টেকনাফ থানার আওতাধীন খারাংখালী মহেশ খালীয় পাড়ার অধিবাসী মৃত্যু
আলী আহমদের পুত্র সিএনজি চালক আব্দুল জলিল প্রকাশ (গুরা পুতুইক্কা) কে
গুলি করে হত্যা করেছে বলে  অভিযোগ করেছেন,আব্দুল জলিলের বড় ভাই মোহাম্মদ
আব্দুর রশিদ। নিহত জলিলের বড় ভাই আব্দুর রশিদ সংবাদকর্মীদের জানান, গত ৩
ই ডিসেম্বর-২০১৯ পুলিশ তাঁর ছোট ভাই  সিএনজি চালক আব্দুল জলিলকে গ্রেফতার
করে নিয়ে যায়,গ্রেফতারের পর থেকে ভুক্তভোগী পরিবার টেকনাফ মডেল থানার ওসি
প্রদীপ কুমার দাশকে নির্দোষের বিভিন্ন প্রমাণ দেখান। নির্দোষ প্রমাণ
হওয়ার পরে ওসি প্রদীপ কুমার দাশ গ্রেফতারকৃত আব্দুল জলিলের পরিবার থেকে
৩০ লক্ষ টাকা উৎকোচ দাবী করে। কিন্তু নিহত জলিলের  পরিবারকে পুলিশের দাবী
মেঠাতে ৩০ লক্ষ টাকা জোগাড় করার জন্য প্রায় ৭ মাস পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।
ওসি প্রদীপের চাহিদা মিঠাতে না পেরে অবশেষে পুলিশের গুলিতে সে মারা যায়।
এমনটি দাবী করেছেন হতদরিদ্র নিহত জলিলের পরিবার। জানা যায়, দীর্ঘ সময়
নিখোঁজ থাকা কালে টেকনাফ থানায় ওসি প্রদীপের টর্চার সেলে মুখ বেঁধে
ব্যাপক মারধর ও ক্রসফায়ারের হুমকি দেয়া হতো। একই ভাবে বন্দুক যুদ্ধে নিহত
বেশির ভাগ আসামীর পরিবার থেকে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে হয় ক্রস
ফায়ার না হয় টাকা,  বলে জোর করে টাকা আদায় করতো। বেশির ভাগ টাকা হুন্ডি
অথবা বিকাশে চট্রগ্রাম জমা দিতে হতো। চট্রগ্রাম থেকে ফোনে নিশ্চিত হবার
পর আসামী হয় ছেড়ে দেয়,হয়তবা ২শ.৫শ ইয়াবা নিয়ে চালান করতো। এমনই শত শত
অভিযোগ নিয়ে মানুষ আইনি পক্রিয়ায় ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের
মধ্যে একজন খারাংখালীর নিহত জলিলের ভাই রশিদ।ইয়াবার এ প্রবেশদ্বার টেকনাফে ক্রসফায়ারের রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন পুলিশের
এই সাবেক ওসি। কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ককে কার্যত ডেথ জোনে
পরিণত করেন তিনি। আতঙ্কে রাতে এ সড়কে চলাচলে মারাত্মক ভীতির সঞ্চার হয়
স্থানীয়দের মধ্যে। চাহিদা মতো টাকা না পেয়ে ক্রসফায়ারে হত্যার বিস্তর
অভিযোগও রয়েছে প্রদীপ কুমার দাসের বিরুদ্ধে। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে তার নানা
নিপীড়নের শিকার হয়েছেন যারা, তারা তার বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি
নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। উখিয়ার বহুল আলোচিত বখতিয়ার মেম্বারের স্ত্রী
জানিয়েছেন, তাকে ধরে নেয়ার সেই রাতে ওসি প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বে পুলিশি
অভিযানে ৫১ লাখ টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যাওয়া হয়। পরে
বখতিয়ারের এক ছেলেকে ডেকে নিয়ে হাতিয়ে নেওয়া হয় আরও বিপুল অঙ্কের টাকা।
২০১৮ সালের ৪ মে থেকে সারাদেশে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করে সরকার।
এতে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায় ক্রসফায়ারের পরিসংখ্যান। গত ৩০ জুলাই
পর্যন্ত শুধু কক্সবাজার জেলায় পুলিশ, বিজিবি ও র‌্যাবের সঙ্গে কথিত
বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২৮৭ জন। এর মধ্যে পুলিশের সঙ্গে ১৭৪ জন,
বিজিবির সঙ্গে ৬২ জন ও র‌্যাবের সঙ্গে ৫১ জন বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। আর
টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন ১৬১ জন। এর মধ্যে
টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক
লিয়াকত আলীর মাধ্যমে ঘটেছে ১৪৪টি ক্রসফায়ারের ঘটনা। এসব ক্রসফায়ারের একটি
বড় অংশ সংঘটিত হয় মেরিন ড্রাইভ সড়কেই। মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরুর পর
টেকনাফে পুলিশের গ্রেপ্তার-বাণিজ্যের স্থলে জায়গা নেয় কথিত
‘ক্রসফায়ার-বাণিজ্য’। গত ২৪ জুলাই উখিয়ার রোহিঙ্গা শিবিরকেন্দ্রিক ইয়াবা
গডফাদার বখতিয়ার নামের এক ইউপি সদস্যকে ধরে নিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে
নিয়ে কথিত বন্দুকযুদ্ধের নাটকের ক্রসফায়ারে হত্যা করা হয় তাকে। এভাবে চলে
আসছিল বন্দুকযুদ্ধের নামে ভয়ঙ্কর ক্রসফায়ারে মানুষ খুন, সম্পদ লুটপাট ও
ঘুষ বাণিজ্য। ওসি প্রদীপের ভয়ংকর ক্রস ফায়ার বাণিজ্য সম্পর্কে মাথিনের
কূপ নামক আইডি সহ বিভিন্ন ফেজবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
প্রচারি হয়েছে ভূক্তভোগীদের কাছ থেকে ঘুষ নেয়া ও লুটপাটের কিছু তথ্য। এতে
দেখা যায় অর্ধশতাধিক পরিবার থেকে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ওসি প্রদীপ প্রায়
অর্ধশত কোটি টাকা লুটপাট করেছে। ওসি প্রদীপ কুমার দাস ক্রসফায়ারের হুমকি
দিয়ে ঘুষের আংশিক তালিকা।
আওয়ামিলীগ নেতা হাম জালালের
৬,৪০,০০০ ছয় লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা। পল্লান পাড়ার আবদুশুক্কুর বি এ, এর
চার লক্ষ টাকা, উত্তর লম্বরীর মুফতি জাফরের পাচঁ লক্ষ টাকা, মিঠাপানির
ছড়ার দুবাই প্রবাসী আলহাজ্ব মীর আহামদ খলিফার ছেলে মীর সরওয়ারের পনের
লক্ষ টাকা,ওমর হাকিম মেম্বারের দশ লক্ষ টাকা, ছোট হাবির পাড়ার আবু
তাহেরের ছেলে দুবাই প্রভাসী মহিউদ্দীনের চার লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, মীর
কাসেম মেম্বারের ভাগিনা ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের তিন লক্ষ টাকা,ইসলামাবাদের
আবদু সবুর সওদাগরের ছেলে নেজাম থেকে একবার পাচঁ লক্ষ ২য় বার চার লক্ষ
টাকা, অলিয়াবাদের ওবাইদল্লাহ চার লক্ষ টাকা, মিঠা পানির ছড়ার মোঃ তৈয়ুব ৭
লক্ষ, রাজার ছড়ার মৌ আব্দুল হামিদ একবার ১০ লক্ষ,দ্বিতীয় বার ৬ লক্ষ
টাকা,মাঠ পাড়ার এজাহারের নাতি মোহাম্মদ আলীর ছোট ভাই মোহাম্মদ হোছন থেকে
৪০ লক্ষ্য টাকা, উত্তর লম্বরী ফিরুজ মিয়ার (বট্টু)৪ লাখ টাকা, উত্তর
লম্বরী শামসুর ছেলে জামালের কাজ থেকে ৩লাখ ৫০হাজার টাকা,উত্তর লম্বরী,
সৈয়দ মিয়া ৫ লাখ টাকা,দক্ষিন লে্গংুরবিল এনামের কাজ থেকে ৫লাখ টাকা,
সাবরাং এলাকার জনৈক সৌদি প্রবাসীর পুত্র জুনায়েদ থেকে ৬লাখ টাকা, দক্ষিণ
লম্বরী ফিরুজ মিয়া ৬লাখ ৫০হাজার টাকা,টেকনাফ সদরের চেয়ারম্যান শাহজাহান
থেকে ১৯ লক্ষ টাকা,দক্ষিন লম্বরি আব্দুল্লাহ থেকে ৫ লক্ষ্য, ওমর হাকিম
মেম্বারের ছোট ভাই হারুন থেকে তিন লাখ টাকা,লেংগুর বিল এর ইউনুছ থেকে ৪
লক্ষ, লেংগুলবিল এর তোফাইল আহমদ থেকে ৬লক্ষ্য, নিহত মোহাম্মদ আলম থেকে
১০লক্ষ্য, দমদমিয়ার তাজুল ইসলাম থেকে ৫ লক্ষ টাকা ,দক্ষিন লম্বরীর
আব্দুল্লাহ থেকে ২ লক্ষ টাকা, চাউল ব্যবসায়ী  আবদু শফি থেকে প্রথমে ৫০
লক্ষ টাকা, দ্বিতীয় বার ৩৫ লক্ষ টাকা ইতিমধ্যে সুশাল মিডিয়ায় ভাইরাল
হয়েছে। এতেই সহজেই অনুমান করা যায়, গত দুই বছরে ক্রস ফায়ারের বা বন্দুক
যুদ্ধের ভয় দেখিয়ে কি পরিমান টাকা ও সম্পদ লুটপাট করেছে ওসি প্রদীপ। এটাই
কি মাদক নির্মূল ? স্বচেতন মহলে ঘুওে ফিওে এই প্রশ্ন। আর লুটপাট করা এই
সম্পদ দিয়ে দেশে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছে ওসি প্রদীপ। তার
স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ গুলো খুজে বের করার জন্য ইতোমধ্যে দুদক মাঠে
নেমেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!