কক্সবাজার জেলার সর্ব দক্ষিণের উপজেলা টেকনাফ।টেকনাফ উপজেলার অন্তর্গত ২নং ইউনিয়ন হ্নীলা।এই হ্নীলা বাজারটি দেখলে মনে হবে ব্যাস্ততম রাজধানী ঢাকা শহর। হ্নীলাবাজারে আসলেই মনে হবে পৃথিবীতে করোনা মহামারির মতো কোনো ভাইরাস লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন শেষ করে দিতেছে।বাংলাদেশে হাজার হাজার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।মানুষ এই মহামারী কে অনেক হালকাভাবে নিয়েছে মনে হয় এই বাজারে আসলে। এক কথাই বলতে যেন পৃথিবীটা আগেরি মত আছে মনে হবে এরকম অবস্থা হ্নীলাবাজারের।
৩১ জুলাই, হ্নীলাবাজারে এসে দেখা যায়। কোন সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা হচ্ছে না। শতকরা হিসেবে হিসাব করলে শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষের মুখে মাস্ক নেই।বিশেষ করে হ্নীলা বাজারে যানজটের অবস্থা অনেক খারাপ।এই ব্যাপারে কয়েকজন সাধারণ জনগণের সাথে কথা বলে জানা যায় হ্নীলা বাজারে এই অবস্থা লেগে থাকে প্রতিদিন একই রকম।বিশেষ করে বিকালের সময়ে এই যানজটের অবস্থা ভয়াবহ অবস্থা দারণ করে।এই যানজট কেন হচ্ছে বিষয়টি অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা যায় হ্নীলা বাজারে সকল ধরনের গাড়ি রাস্তার উপরই পার্কিং করা হয়। সে কারণে রাস্তায় সবসময় যানজট লেগেই থাকে।হ্নীলা পশ্চিম সিকদার পাড়া রাস্তার মাথা থেকে শুরু করে হ্নীলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে।
হ্নীলাবাজারের শপিং মল গুলো ঘুরে দেখা যায়। কোন দোকানে ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতেছে না। কোন ধরনের সরকারি নির্দেশনা ও মেনে চলতেছে না তারা। শপিংমল গুলোতে অনেক সাধারণ জনগণের ভীর দেখা গেছে। বিশেষ করে মহিলাদের উপস্থিতি অনেক বেশি।কোন দরণের করোনা রোগী যদি শপিং করতে অাসে তাহলে অনেক বড় ক্ষতির সম্মুখীন হবে টেকনাফ।