ওসি প্রদীপ দাসের বিদায় হয়েছে অনেকের লেগামহীন অাফসোসের যেন ইতি হচ্ছেনা,খুব সম্ভবত ২০১৮ সালে ওসি এই থানাস্হ হয়েছে তখনও ফেসবুকে অভিনন্দনের বন্যা করেছিল একশ্রণি তারা বুঝাতেচেয়ছিল প্রদীপ ইয়াবা নির্মুল করবেই বাট বাস্তব চিত্র ভিন্ন,ওসি যদি বাস্তবেই ততটা তৎপর হতো তাহলে এতোদিনে ইয়াবা ব্যাবসায়ী থাকতোনা এখন ব্যাবসায়ী ঠিকই রয়েছে হয়তো অাগের মতো ইয়াবা বহনকারী গুলো নাই,সভা সমাবেশে যেভাবে বক্তৃতা দিতো ইয়াবার বিরুদ্ধে মনে হয় কৌশলে ইয়াবার পক্ষেরই একজন। ২০১৮ সাল থেকে ধরলে প্রায় ২ বছর এতোদিন তো মাদক থাকার কথা নয়।
ওসি প্রদীপ যদি এতোই ইয়াবার বিরুদ্ধে তৎপর তাহলে সেনাবাহিনীর কাছে ৫০ পিছ ইয়াবা কেমনে পেল?এগুলোকে কি সাজানো গোছানো নাটক বলা যায় না,বাস্তবতা হচ্ছে টেকনাফের মানুষের সাথে প্রতিনিয়ত এই রকমই অাচরণ করেছে বিদায় বেপরোয়া হয়ে সেনাবাহিনীকেও ৫০ পিছ ইয়াবা দিয়ে ক্রস ফায়ার দিতে দ্বিধা করেননি। মুলত এই চরিত্রটাই তার অাসল কৌশল ছিল।
নতুন ওসিকে যেভাবে অভিনন্দন জানানো হচ্ছে, মনে হচ্ছে এখানে অাবার এবিএমএস দোহাকেও প্রদীপ বানাবে, দয়া করে থানাকে কলেজ বানাবেন না, পুলিশকে কলেজ বন্ধু ভাববেন,না, স্হানীয় দালালরা দালালগিরি দহরম মহরম বাদ দেন।থানাকে কলেজ, পুলিশকে কলেজ বন্ধু ভাবা বাদ দেন, অাপনারা যারা ফাইল একটা নিয়ে সকালে থানায় ঢুকে সন্ধায় বাহির হতেন তারা পুলিশের কান ভারি করতেন এগুলো থেকে বাহির হয়ে অাসুন। অামাদের অাচার অাচরণে প্রদীপ অাজ কিলার হয়েছে।
অামরা জনগণের কাতারে থাকি পুলিশকে পুলিশের জায়গায় থাকতে দেন অাপনি যদি সত্যিকার অর্থে মাদক নির্মুলে পুলিশকে সাহায্য করতে চান? তাহলে জনগণের কাতার থেকে সাহায্য করুন দালালগিরি নয়।
অনেকে ইয়াবা রুখে দেওয়ার জন্য ওসি হিসেবে একমাত্র প্রদীপকে খুজে পাই এইরকম হীনমনতার জোয়ারে না ডুবে ইতিবাচক হয়ে নতুন ওসিকে সাহায্য করুন দালালদের সামাজিক ভাবে বয়কট করুন, জনগণের কাতার থেকে যদি অামরা সচেতন হয়ে পুলিশকে হেল্প করি তাহলে অার জুলুম নির্যাতন হবে বলে আশা করি না।