বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কোস্টগার্ডের ধাওয়ায় ৭ লাখ ইয়াবা পানিতে ফেলে পালাল পাচারকারীরা ‘ইশ্-মার্ট বাংলাদেশ’ প্রভাষক শাহীন সরওয়ার টানটান উত্তেজনায় শেষ হল শেখ রাসেল গোল্ডকাপ;বিজয়ীদের পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিগণ টেকনাফে মুক্তি কক্সবাজার কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ পরবর্তী নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ টেকনাফে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অভাবনীয় সফলতায় মেম্বার এনামের প্রতিষ্ঠিত বালিকা মাদ্রাসা টেকনাফে “অক্সফাম” কর্তৃক ভাউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ “মুক্তি” কক্সবাজার কর্তৃক উপকারভোগীদের মাঝে কৃষি উপকরণ ও নগদ টাকা বিতরণ “বাংলাদেশ সমতা ঐক্য পরিষদ’র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী শাখার তৃতীয় মেয়াদে কমিটি গঠিত “মানবাধিকার দিবস” উপলক্ষে টেকনাফে কোস্ট ফাউন্ডেশনের সেমিনার

টেকনাফ বাহারছড়ার এলজিইডি’র সড়ক যেনো মরণ ফাঁদ |বাংলাদেশ দিগন্ত

এম এ হাসান,টেকনাফ:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ৫৭৫ বার পঠিত

টেকনাফ বাহারছড়া এলজিইডি’র সড়কের টেকনাফ পৌরসভা হয়ে বাহারছড়া শামলাপুর পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কিলোমিটার জরাজীর্ন হয়ে পড়েছে। সড়কে আসলে সৃষ্টিকর্তার নাম স্বরণ করতে হয়। কখন যে গাড়ী উল্টে গিয়ে আহত হয়ে মৃত্যুবরণ করতে হয় তাও অজানা। প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যাত্রীবাহী বাস সহ সব ধরণের যানবাহন।গর্ত দেখলেই কেঁপে উঠে যাত্রীরা। যাত্রীদের অভিযোগ সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হলেও দীর্ঘসময় ধরে সংষ্কার না করায় বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়ে এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ফলে অহরহ ঘটছে নানান ধরণের দূর্ঘটনা। সাধারণ মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এই নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই।টেকনাফে এলজিইডি’র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হচ্ছে টেকনাফ বাহারছড়ার সড়ক। বর্ষার মৌসুমে প্রচন্ড বৃষ্টিপাতের কারণে সড়কটি শতাধিক স্থানে খানা খন্দকের সৃষ্টি হয়।এখন তা বড় বড় গর্তে পরিনত হয়েছে। সে কারণে ঐ সড়ক দিয়ে যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল বেশ ঝুঁকিপুর্ণ বলে জানান টেকনাফ বাহারছড়া সড়কের চলাচলকারী একাধিক যানবাহন চালক।তাঁরা বলেন গাড়ী চালানোর সময় বুক থরথর করে কেঁপে ওঠে।তারপরেও বিকল্প রাস্তা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হয়েছি । টেকনাফ বাহারছড়া সিএনজি চালক সমিতির সভাপতি রফিক জানান, টেকনাফ বাহারছড়া সড়কের নোয়াখালী পাড়া’র সড়কটির কালভাটের বেহাল দশা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে সর্বসাধারণের। এমনকি ১০মিনিটের সড়ক ১ঘন্টারও বেশি সময় লেগে যায়।টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়নের একাধিক লোকজন জানান, সড়কটি দ্রুত সময়ে প্রশস্ত করে সংস্কার করা প্রয়োজন। এলজিইডি’র আওতাধীন এই সড়ক দিয়ে ২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার হাজার হাজার মানুষ কক্সবাজার জেলা সদর সহ সারা দেশের সঙ্গে চলাচল করতে হয়।ইহা দ্রুত সময়ে সংস্কার করা না হলে আগামী বর্ষা মৌসুমে সড়কের গর্ত পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা ঘটবে। অনেক যাত্রী আহত হয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারে বলেও আশংকা করছেন এলাকাবাসী।
টেকনাফ উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মোঃআরিফ হোসেন বলেন সড়কটি দ্রুত সময়ে টেন্ডার দেওয়া হবে এবং কাজ শুরু করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs
error: Content is protected !!