আমাদের আশ পাশে অনেক ফেরিওয়ালাদের দেখতে পাই। ফেরিওয়ালারা ছোট ছোট বাচ্চা ও মহিলাদের বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী দেখিয়ে কিনতে আকৃষ্ট করে। ফেরিওয়ালারা বাড়ীর পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় ছোট ছোট মাসুম বাচ্চারা, মা বাবার কাছে নয়তো পরিবারের অন্য সদস্যের কাছে বায়না করে, তখন তার মা অথবা পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁশি করার জন্য হয়তো একটি বেলুন, প্লাস্টিকের ফুটবল, প্লাস্টিকের
ক্রিকেটবল ব্যাট, প্লাস্টিকের হাড়ি, পাতিল, ফুল, ইত্যাদি ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে ক্রয় করে মাসুম বাচ্চাদের মন রক্ষা করেন।
মহিলারা ফেরিওয়ালাদের কাছে কসমেটিক্স সামগ্রী যেমন, এমিটিশনের হাতের চুড়ী, গলার চেইন লকেট, মাথার খোপা, মাথার ক্লিপ, ইত্যাদি দেখেই মহিলারা, ফেরিওয়ালাদের চার পাশ দিয়ে ঘিরে রাখেন।
বর্তমানে যেখানে মহামারী করোনা ভাইরাস সারাবিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে সেখানে ফেরিওয়ালারা যখন তাদের মালামাল নিয়ে প্রতিটা বাড়ীর আশ পাশ দিয়ে নয়তো বাড়ী ভিতরে প্রবেশ করে, মালামাল বিক্রি করে আর্থিক লেনদেন করে, তখন কিন্তূ,
করোনা ভাইরাসের বাহক হিসেবে কাজ করে।
ফেরিওয়ালারা কিন্তূ তাদের হাতে গ্লাভস, মুখে মাস্ক, এমনকি হ্যান্ড স্যানিটাইজার কোনকিছুই ব্যবহার করেন না। ফেরিওয়ালার দ্বারা হয়তোবা কোন পরিবার বা সমাজের মানুষের, করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের কারণ হতে পারে।
বর্তমান সময়ে ফেরিওয়ালাদের নিকট হতে কোন প্রকার প্রসাধনী বা বাচ্চাদের খেলনা ক্রয় না করে, বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম নিষেধ মেনে, সামাজিক দুরুত্ব বজায় রেখে, হাতে গ্লাভস, মুখে মাস্ক, ব্যবহার করে, অন্তত তিন ফিট দুরুত্ব বজায় রেখে।
ফেরিওয়ালা নামক
করোনা ভাইরাসের বাহক হতে দূরে থাকার আহ্বান রইলো।