এ ব্যাপারে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আজ (১৮ জুলাই) একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সেখানে তাদের যাত্রীদের সরকার ঘোষিত কোভিড-১৯ নীতিমালা পালনের জন্য অনুরোধ করেছে।
আরো উল্লেখ্য যে কেবলমাত্র সরকারী ১৬টি প্রতিষ্ঠান থেকেই কোভিড-১৯ টেস্ট করাতে হবে, সেগুলি হল :
ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টার, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট এবং জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান, চট্টগ্রামের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিকাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিসেস, বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ কক্সবাজারে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ (আইইডিসিআর ফিল্ড ল্যাবরেটরি), কুমিল্লায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, নারায়ণগঞ্জে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতাল, খুলনায় খুলনা মেডিকেল কলেজ, কুষ্টিয়ায় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, বগুড়ায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ, রাজশাহীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, দিনাজপুরে এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ, রংপুরে রংপুর মেডিকেল কলেজ এবং সিলেটে এম এ জি মেডিকেল কলেজ।
বাংলাদেশ বিমানের ঐ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যাত্রার ৭২ ঘণ্টার আগে কোন নমুনা কালেকশন করা হবে না এবং যাত্রার ২৪ ঘন্টা পূর্বে রিপোর্ট ডেলিভারি নিতে হবে।
নমুনা প্রদানের সময় পাসপোর্টসহ যাত্রীদের বিমান টিকেট ও পাসপোর্ট উপস্থাপন এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে দিতে হবে।
করোনা টেস্টের যে সরকারী ল্যাবে করাবেন ঐ ল্যাব যে জেলায় অবস্থিত সে জেলার সিভিল সার্জন অফিসে স্থাপিত পৃথক বুথে নমুনা জমা দিতে হবে।
নমুনা জমা দেওয়ার সময় থেকে যাত্রার সময় পর্যন্ত ঐ যাত্রীকে অতি অবশ্যই আইসোলেশনে যেতে হবে।
টেস্টের রিপোর্ট লাভের জন্য ল্যাবে গিয়ে নমুনা দিলে দিতে হবে তিন হাজার ৫০০ টাকা।