ইতোমধ্যে প্রায় সংস্কার হলো মহেশখালীর প্রধান সড়ক। যার ফলে বেড়ে গেছে দ্রুত গতিতে গাড়ির চলাচল। এখন প্রতিনিয়ত গুনতে হচ্ছে ৩/৪ টি দূর্ঘটনা। রাতের অন্ধকারে ফাঁকা পেয়ে বেপরোয়া গাড়ি চালাচ্ছেন চালকরা। সন্ধ্যা নামলেই এলইডি লাইট জ্বালানো যান-বাহনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে চলাফেরা।
[contact-form][contact-field label=”Name” type=”name” required=”true” /][contact-field label=”Email” type=”email” required=”true” /][contact-field label=”Website” type=”url” /][contact-field label=”Message” type=”textarea” /][/contact-form]
কারণ এখন অটোরিক্সা, টমটম, মটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনে এলইডি লাইটের ব্যবহার বেড়ে গেছে। ফলে অহরহ ঘটছে ছোট বড় অনেক দুর্ঘটনা। আর এই লাইটের আলোতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে রাতের মহেশখালী।
উক্ত সমস্যা গুলো এড়াতে খুব বেশী না হলেও অনেকাংশ কাজ করবে সোলার স্ট্রিট লাইট।
মহেশখালী থেকে বদরখালীর দুটি সড়কে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপনে বদলে যাবে মানুষের জীবন যাত্রার মান। এই উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারসহ ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তার পাশে সোলার লাইট স্থাপন করা হলে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি বন্ধ হবে, দূর্ঘটনার কবল থেকে বাঁচবে এবং সৌন্দর্যের আঙিনা হবে পুরো মহেশখালী।
সোলার স্ট্রিট লাইটের কাজ:
সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয় ভাবে বাতি গুলো জ্বলে উঠবে। আবার সকালে আলো ফোটার সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয় ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে চাপ কমবে বিদ্যুতের। লোড শেডিং এর ঝামেলা না থাকায় এসব সড়ক বাতি গুলো আলো দিবে সারারাত।
এদিকে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপনে গ্রামের মানুষের জীবনেও শহরের পরিবেশের ছোঁয়া লাগবে।
মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখি বেশ কয়েক ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা। বাজারের আশেপাশে আলোকিত থাকলেও বাজার পার হলে ঘুটঘুটে অন্ধকার। শাপলাপুর ইউনিয়নের দিকে তুলনামূলক বেশী। কতৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন, বর্তমানে সবখানে সম্ভব না হলেও গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপন অতিব জরুরি।