মিথ্যা মামলা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারকে দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতন করা এবং ঈশ্বরদী উপজেলা প্রসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার তৌহিদ আক্তার পান্নাকে জড়িয়ে পরিকল্পিত ও ষড়নন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা করে ৫০ কাটি টাকার মানহানি করার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছ। ঈশ্বরদী উপজেলা প্রেসক্লাব এই সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছ। সম্মেলনে প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে লিখিত বক্তব্য দেন,প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হকের স্ত্রী হাসিনা বানু। এছাড়াও প্রয়াত ব্যবসায়ী আজিজুল হকের নির্যাতিত স্ত্রী শাহিনা আক্তার,পিতাহারা শিশু কন্যা বুশরা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হকের ছেলে হিরণসহ অন্যরা। বক্তারা অভিযোগ করে বলন,প্রায় সাত বছর আগে দেবর এমএন ইসলাম তার বসত বাড়ির জমির অংশ বিক্রির বায়নাবাবদ বড় ভাইয়ের স্ত্রী হাসিনা বানু ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রী শাহিনা আক্তারের নিকট থেকে ২৫ লাখ টাকা নিয়ে জমি রেজিষ্ট্রি করে না দিয়ে নানাভাবে হয়রানী করছিল। এমতাবস্থায় গত ২৩ আগস্ট এমএন ইসলাম নিজ উপস্থিত না হয় ঢাকা থেকে বিশেষ অশুভ তদ্বির হাসিনা বানু ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রী শাহিনা আক্তার, ঈশ্বরদী উপজেলা প্রসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এএ আজাদ হানানসহ ছয় জনর বিরুদ্ধ মামলা করেন। বক্তারা বলেন,আমাদর পরিবারের সাথ সাংবাদিক তৌহিদ আক্তার পান্নার কোন প্রকার সম্পর্ক নেই এবং সে আমাদর শরীকদের কোনো বিষয়ে কখনও হস্তক্ষেপ না করা সত্ত্বও শুধু মাত্র তাকে সামাজিক ভাবে হেয়ো করার জন্য তার বিরুদ্ধ মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। এতে পান্নার সামাজিকভাবে প্রায় ৫০ কোটি টাকার মানহানি করা হয়েছে এই মামলায় আসামী করার মাধ্যমে। মিথ্যা মামলা করার প্রতিবাদ জানিয়ে শিশু মেয়ে বুশরাসহ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা সঠিক বিচার ও দৃস্টান্তমূলক শাস্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি করে প্রধানমন্ত্রীর জরুরি হস্তক্ষপ কামনা করেন