মসজিদে নববী ও সামনের চত্বরে করোনা সংক্রমণ ও বিস্তার রোধে শিশুদের জন্য সাময়িকভাবে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মসজিদ প্রশাসন গত রোববার এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এছাড়াও যাদের মসজিদে নববীতে প্রবেশের অনুমতি রয়েছে তারা তাদের সঙ্গে পানি ছাড়া অন্য কোন খাবার জাতীয় কিছুই নিজের সঙ্গে বহন করতে পারবেন না।
অন্যদিকে গত ৩১ মে থেকে মসজিদে নববী সৌদি আরবের অন্যান্য শহরের মসজিদগুলোতে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করারষ হলেও সাধারণ মুসল্লিদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি মসজিদে হারামকে।
এমনকি অনুমতিপ্রাপ্ত ১০ হাজার হজযাত্রীর ছাড়া মসজিদে হারাম এবং মাশায়েরে মুকাদ্দাসা বা মিনা , মুজদালিফা এবং আরাফার পথ দিয়ে গাড়িতে বা হেঁটে যাতায়াত করতে পারবেন না অন্য কেউ।
যদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জারি করা এই নির্দেশনা অমান্য করে তবে গুনতে হবে ১০ হাজার সৌদি রিয়াল।
যদিও গত ৩১ মে থেকে দেশটিতে লোকজন শিথিল করা হয়েছে তবে বশীকরণের সংক্রমণ ও বিস্তার রোধে সরকার কার্যকরী নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এবং তার অংশ হিসেবে ৯০ হাজার মসজিদে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জীবাণুনাশক স্প্রে বিতরণ করা হয়েছে।