টেকনাফ হ্নীলার ৪নং ওয়ার্ডের চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী নুরুল আমিন প্রকাশ পুইত্বা,আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এখনো জমজমাটভাবে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তার বিরুদ্ধে একাধিকবার প্রিন্ট এবং অনলাইন সহ বিভিন্ন পত্রিকায় ঢালাওভাবে নিউজ হওয়ার পরেও তাকে কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না? এমন প্রশ্ন এলাকাবাসীর।সরেজমিন তদারকি করে এলাকার লোকজন থেকে জানা যায়,সে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে কোনো ধরনের আইনি তোয়াক্কা না করে এমন অবৈধ ইয়াবা ব্যবসা বেপরোয়া ভাবে চালিয়ে এখন কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের অবৈধ টাকার গরমের কারণে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোনো ধরণের মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না বলেও জানান,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি।নুরুল আমিনের মতো অনেক ইয়াবা ডনরা রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের মতো চলাফেরা করে। এমনকি! নুরুল আমিন পুইত্বা’র বাড়ির পশ্চিম পার্শে অবস্থানরত পাহাড়ি ডাকাতদের সাথে তার গভীর সম্পর্ক থাকায়,এলাকার শিক্ষিত সমাজ,সচেতন মহল ও সাধারণ মানুষকে নুরুল আমিন এবং তার মতো সকল মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি করে রাখে।এলাকাবাসী সূত্রে আরো জানা যায় যে,ডাকাতদের ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের মুখ বন্ধ করে রেখে,তারা নির্দিধায় মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া যায়।তাদের সাহস দেয় পাহাড়ে থাকা অস্ত্রদারী সন্ত্রাসীরা।এমনকি এলাকার মানুষকে জিম্ম করে রাখার জন্য ইয়াবাডন নুরুল আমিন ও তার মতো ইয়াবা গ্যাংয়ের সদস্যরা প্রতি মাসে পাহাড়ী ডাকাতদের মাসিক মাসোহারা দেয়,কোনো সচেতন মানুষ তাদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার চেষ্টা করলে,পাহাড়ী অস্ত্র বাহিনীর ভয় দেখিয়ে প্রতিবাদীদের মুখ বন্ধ করে রাখে। যার ফলে নুরুল আমিন এতোদিন ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকেই জমজমাটভাবে ইয়াবা চালিয়েছে।পত্র পত্রিকার নিউজের সূত্র ধরে নুরুল আমিনকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি করা হলে অনেক ইয়াবা সম্রাটের তথ্য পাওয়া যাবে, এবং তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন, এলাকার সচেতন মহল।
এই বিষয়ে নুরুল আমিন থেকে জানার জন্য তাঁর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে কল রিসিভ না করাতে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।বাংলার আলো