ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের বিবিএ ১৪ ব্যাচের নবীন বরণ

- আপডেট সময় : ০৪:৫৪:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০২৩ ১০৪ বার পড়া হয়েছে

হেলাল উদ্দিন বার্তা সম্পাদক
ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স এর ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিবিএ প্রোগ্রামের ১৪ তম ব্যাচের নবীন বরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ২১ অক্টোবর। ঢাকার বনানীতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
বিভাগটির বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক এসএম নাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আরিফুল হক শুহান, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশীদ। এছাড়াও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ফয়সাল বিন আলম, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক শেখ এম ডি বুলান্দ তাসলীম ও ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নাজমুল হুদা উপস্থিত ছিলেন ।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন ডিবিএ’র প্রভাষক নূর-এ-আলম মিশাদ, অনুষ্ঠান সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন ডিবিএ’র প্রভাষক মো. আহসানুজ্জামান নিশু ।
ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আরিফুল হক শুহান নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, সফলতা চারটি জিনিসের উপর নির্ভর করে। এগুলো হচ্ছে- আই কিউ (ইন্টেলিজেন্স কোওটেন্ট), এ কিউ (এডাপটাবিলিটি কোওটেন্ট), ই কিউ (ইমোশনাল কোওটেন্ট), এস কিউ (সোশ্যাল কোওটেন্ট)।
এছাড়াও বিশেষ অতিথি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশীদ নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেন ।
ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আরিফুল হক শুহান বলেন, সফলতা চারটি জিনিসের উপর নির্ভর করে। এগুলো হচ্ছে- আই কিউ (ইন্টেলিজেন্স কোওটেন্ট), এ কিউ (এডাপটাবিলিটি কোওটেন্ট), ই কিউ (ইমোশনাল কোওটেন্ট), এস কিউ (সোশ্যাল কোওটেন্ট)।
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষা, গবেষণা এবং উদ্ভাবন বাড়ানোর জন্য অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, শিল্প, ব্যবসা এবং পেশাদারসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সাথে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করে চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি শিল্প-সমন্বিত পাঠ্যক্রম, দক্ষতা উন্নয়ন, মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম, শিল্প গবেষণা এবং সহজাত দক্ষতা বিকাশে ভূমিকা রেখে চলেছে- যা শিক্ষার্থীদের অত্যন্ত দক্ষ পেশাদার করে গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। এই পেশাদারিত্বের উদ্দেশ্য দেশ এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখা।